খেলাপি ঋণ প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা

খেলাপি ঋণ প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা

তিন মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। ছয় মাসে বেড়েছে ১ লাখ ২ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা। আর নয় মাসে বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।

অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ বেড়ে তিন লাখ কোটি টাকা ছুঁইছুঁই করছে। তিন মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। ছয় মাসে বেড়েছে ১ লাখ ২ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা। আর নয় মাসে বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।

রবিবার ব্যাংক খাতের প্রধান সমস্যা খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়ার এই উদ্বেগজনক তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যা ব্যাংকিং খাতের নাজুক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর এই প্রথম খেলাপি ঋণের তথ্য পাওয়া গেল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা এআরএইচ ডট নিউজকে বলেন, খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ করা হয়েছে। যে কারণে খেলাপি ঋণ বেড়েছে।

ব্যাংকগুলোর অনিয়ম ও জালিয়াতির ঘটনা আর্থিক চিত্রে অনেক আগে থেকেই ফুটে উঠতে শুরু করে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বধীন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ব্যাংক খাত ঢেলে সাজানোর উদ্যোগের অংশ হিসেবে বেসরকারি খাতের সবচেয়ে বড় ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙ্গে দিয়ে নতুন পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক।

রাষ্ট্রায়ত্ত চার বাণিজ্যিক ব্যাংক সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংকে নতুন চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে খেলাপি ঋণ আরও বেড়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, গত সেপ্টেম্বর শেষে দেশের ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা; যা বিতরণ করা মোট ঋণের প্রায় ১৭ শতাংশ। সেপ্টেম্বর শেষে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিল ১৬ লাখ ৮২ হাজা ৮২২ কোটি টাকা।

চলতি বছরের জুন থেকে সেপ্টেম্বর— এই তিন মাসে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৭৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা। ছয় মাসে অর্থাৎ এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে বেড়েছে ১ লাখ ২ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা। জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর—নয় মাসে ১ লাখ ৩৯ ৩৪৪ কোটি টাকা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।

গত বছরের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। যা ছিল ওই সময় পর্যন্ত বিতরণ করা ঋণের ৯ শতাংশ।

তিন মাস পর পর (প্রান্তিক) খেলাপি ঋণের তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই তথ্যে দেখা যায়, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ) শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি বেড়ে দাঁড়ায় ১ লাখ ৮২ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা; যা ছিল বিতরণ করা মোট ঋণের ১১ দশমিক ১১ শতাংশ।

দ্বিতীয় প্রান্তিক (এপ্রিল-জুন) শেষে তা আরও বেড়ে দুই লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকায় ওঠে। যা ছিল ওই সময় পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ যখন সরকার গঠন করে, তখন মোট খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। এরপর থেকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েই চলছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, জুন থেকে সেপ্টেম্বর—এই তিন মাসে খেলাপি ঋণ বাড়াতে সরকারি ব্যাংকের চেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল বেসরকারি ব্যাংকগুলোর। এই সময়ে সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৩ হাজার ৬২৮ কোটি টাকা। আর বেসরকারি ব্যাংকে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৪৯ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা।

গত জুন শেষে ব্যাংক খাতের মোট খেলাপি ঋণের প্রায় ৪৯ শতাংশ ছিল রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ৬ ব্যাংকে। এই ব্যাংকগুলো হলো, সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বেসিক ব্যাংক ও বাংলাদেশ ডেভোলপমেন্ট ব্যাংক। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ২ হাজার ৪৮৩ কোটি টাকা।

খেলাপি ঋণের ৪৭ শতাংশ ছিল বেসরকারি ব্যাংকগুলোতে। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ৯৯ হাজার ৯২১ কোটি টাকা। বেসরকারি খাতে ব্যাংক আছে ৪৩টি।

এছাড়া বিশেষায়িত দুই ব্যাংকে খেলাপি ঋণের প্রায় ৩ শতাংশ। এই ব্যাংক দুটি হলো- বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব)। এই ব্যাংক দুটিতে খেলাপি ঋণ রয়েছে ৫ হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা।

বাকি এক শতাংশ খেলাপি ঋণ বিদেশি ব্যাংকগুলোতে; যার পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ২২৯ কোটি টাকা। বিদেশি খাতে ব্যাংক আছে ৯টি।

সেপ্টেম্বর শেষে ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি ঋণ বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। একইভাবে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণও বেশ খানিকটা বেড়েছে।

পাশাপাশি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপ, বসুন্ধরা গ্রুপ, এস আলমসহ আরও কিছু বড় ব্যবসায়ী গোষ্ঠী ঋণ খেলাপি হয়ে পড়েছে। এতেও বেড়েছে খেলাপি ঋণ।

প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর শেষে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২৬ হাজার ১১ কোটি টাকা, যা এ খাতের বিতরণ করা ঋণের ৪০ শতাংশেরও বেশি।

বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮০৬ কোটি টাকা, যা এ খাতের বিতরণ করা ঋণের প্রায় ১২ শতাংশ।

বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ রয়েছে ৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা, যা তাদের বিতরণ করা ঋণের মাত্র ৫ শতাংশ। বিশেষায়িত বাণিজ্যিক ব্যাংকে (বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক-রাকাব) খেলাপি ঋণ রয়েছে ৫ হাজার ৮১৪ কোটি টাকা, যা এ খাতের বিতরণ করা ঋণের ১৩ শতাংশ।

খেলাপি ঋণ গোপন করার সংস্কৃতি থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে করে খেলাপি ঋণ বৃদ্ধিতে আগের সব রেকর্ড ভেঙে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, সরকার পতনের আগেই আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের শর্ত মানতে গিয়ে গত মার্চ থেকে কৌশলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর সুযোগ কমে এসেছে।

আবার তদারকি শিথিলতার কারণে এতদিন জালিয়াতি ও অনিয়মের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণ আর ফেরত আসছে না। সরকার পতনের পর এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ ঘরনার ব্যবসায়ীদের অনেকেই পালিয়েছেন। এতে করে খেলাপি ঋণ আগামীতে আরও বাড়তে পারে বলে ব্যাংকাররা জানিয়েছেন।

আইএমএফের ঋণের জন্য বিভিন্ন শর্ত দিয়েছে সংস্থাটি। তাদের শর্ত মেনে ২০২৬ সালের মধ্যে বেসরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৫ শতাংশের নিচে এবং সরকারি ব্যাংকের ১০ শতাংশের নিচে নামানোর কথা। খেলাপি ঋণ কম দেখাতে এখনকার মতো নীতি সহায়তা রাখা যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে সংস্থাটি।

অর্থনীতির গবেষক বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক মনজুর হোসেন এআরএইচ ডট নিউজকে বলেন, “খেলাপি ঋণের এই চিত্র সত্যিই উদ্বেগজনক। ব্যাংকিং খাতের দুরাবস্থার কারণেই এটা হয়েছে। যে করেই হোক এটাকে কমাতে হবে। ব্যাংকিং খাতের সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে; শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে হবে। তানাহলে আমাদের গোটা অর্থনীতিকেই এর মাশুল দিতে হবে।”

“তবে এখন নতুন সরকার এসেছে। নতুন গভর্নর পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছেন। আশা করছি সুফল পাওয়া যাবে।”

যেভাবে বেড়েছে খেলাপি ঋণ

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে বিগত ২০২০ ও ২০২১ সালে কোনো ঋণ পরিশোধ না করেও খেলাপিমুক্ত ছিলেন গ্রাহকেরা। ২০২২ সালে এসব নীতি ছাড় তুলে দেওয়ার পর ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ বাড়ার প্রবণতা দেখা দেয় চলতি বছরের শুরু থেকেই।

এ অবস্থায় খেলাপি ঋণের পরিমাণ আরও বেড়ে যেতে পারে, এই আশঙ্কায় বাংলাদেশ ব্যাংক গত জুনে ব্যাংকঋণ পরিশোধে আবার ছাড় দেয়। ওই সময়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগামী জুন মাসের মধ্যে ঋণের কিস্তির অর্ধেক টাকা জমা দিলেই একজন গ্রাহককে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা যাবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সিদ্ধান্তের ফলে যেসব ঋণ গ্রাহক খেলাপি হয়ে পড়ার ঝুঁকিতে পড়েছিলেন, তারা অর্ধেক টাকা জমা দিয়েই নিয়মিত গ্রাহক হিসেবে থাকার সুযোগ পান। এই সুবিধা দেওয়া হয় শুধু মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে। ব্যাংক খাতের মোট ঋণের প্রায় অর্ধেকেই মেয়াদি ঋণ।

এত সুবিধা দেওয়ার পরও খেলাপি কেবল বাড়ছেই; বরং বারবার ছাড় দেওয়ার কারণে ভালো গ্রাহকেরাও ঋণ পরিশোধে আগ্রহ হারাচ্ছেন বলে মনে করেন ব্যাংকাররা। তাদের মতে, এতে ব্যাংকগুলো তারল্যসংকটে পড়ছে এবং নতুন ঋণ দেওয়ার ক্ষমতা হারাচ্ছে।

এদিকে গত বছর জাতীয় সংসদে ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করা হয়। এর ফলে খেলাপিরাও ঋণ নেওয়ার সুযোগ পায়। আগে একটি ব্যবসায়ী গ্রুপের কোনো প্রতিষ্ঠান ঋণখেলাপি হলে তাদের অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণ পাওয়ার সুযোগ ছিল না। নতুন এই আইনের কারণেও খেলাপি ঋণ বেড়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

বিশাল অঙ্কের এই ঋণ খেলাপি নিয়ে সবচেয়ে জোরালো কথা বলেন প্রবীণ অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মইনুল ইসলাম।

এআরএইচ ডট নিউজকে তিনি বলেন, “আজ ব্যাংকিং খাতের যে দুরাবস্থা তার জন্য খেলাপি ঋণ দায়ি: বড় বড় ঋণ খেলাপিরা দায়ি। এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিয়ে ব্যাংকিং খাতে কখনই সুশাসন নিশ্চিত করা যাবে না।”

“বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণের যে হিসাব দিচ্ছে, তা প্রকৃত তথ্য নয়। কারণ, প্রকৃত খেলাপি ঋণ আরও অনেক বেশি। মামলার কারণে অনেক ঋণকে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। আবার অবলোপন (রাইট অফ) করা ঋণও খেলাপির হিসাবে নেই। এ দুই ঋণকে বিবেচনায় নিলে প্রকৃত খেলাপি ঋণের পরিমাণ পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।

“যত দিন ঋণখেলাপিদের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন করে আলাদাভাবে বিচারের ব্যবস্থা করা যাবে না, তত দিন খেলাপি ঋণও কমবে না।”

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, ১৯৯৮ ও ১৯৯৯ সালে সাবেক দুই প্রধান বিচারপতি মো. সাহাবুদ্দীন আহমদ ও মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ঋণখেলাপিদের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠনের কথা বলেছিলেন।

“কিন্তু কোনো সরকারই এ উদ্যোগ নেয়নি। খেলাপি ঋণের লাগামহীন ঘোড়াকে থামাতে হলে ঋণখেলাপিদের সম্পদ জব্দের পাশাপাশি তাদের জেলের ভাত খাওয়াতে হবে। তাহলে হয়তো এ অবস্থার কিছুটা উন্নতি হতে পারে। যত দিন এ কাজ করা যাবে না, তত দিন পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হবে না।”

“আশা করছি, অন্তবর্তী সরকার এক্ষত্রে কঠোর অবস্থান নেবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়ে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনবে। সেই সঙ্গে ব্যাংকিং খাতে শৃংখলা ফিরিয়ে আনবে; সুশাসন নিশ্চিত করবে।”

দুর্বল ৭ ব্যাংক পেল সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা পরবর্তী

দুর্বল ৭ ব্যাংক পেল সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা

কমেন্ট