সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেনের নীতিমালা জারি

সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেনের নীতিমালা জারি

ফাইল ছবি

সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেনের নীতিমালা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে বলা হয়েছে সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেন করতে পারবে না ইসলামী ধারার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান।

প্রতি লেনদেনে ১০০ টাকা কমিশন ফি নির্ধারণ করে সেকেন্ডারি মার্কেটে সরকারি সিকিউরিটেজ লেনদেনের নীতিমালা জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ইলেকট্রনিক ট্রেডিং প্লাটফর্ম ও দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেন করতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা।

মঙ্গলবার বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ‘গাইডলাইন অন দ্যা সেকেন্ডারি ট্রেডিং অব গর্ভমেন্ট সিকিউরিটিজ, ২০২৩’  শীর্ষক নীতিমালা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এতে বলা হয়েছে, প্রতি লেনদেনে কমিশন ফি হবে ১০০ টাকা। এর মধ্যে ১৫ শতাংশ পাবে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং ৮৫ শতাংশ পাবে ব্রোকারেজ হাউজ ও ব্যাংক।

লেনদেনের জন্য এ কমিশন ফি গ্রাহকের কাছ থেকে কেটে রাখবে ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান ও ডিলার ব্যাংক।

এতদিন সরকারি সিকিউরিটিজ সহজে লেনদেনের সুযোগ ছিল না। একটি কার্যকর বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে সেকেন্ডারি মার্কেটে এগুলোর কেনাবেচার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নীতিমালা তৈরি করা হল বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

নীতিমালায় বলা হয়েছে, প্রতিটি লেনদেন শেষে পৃথক বার্তা চলে যাবে লেনদেন সম্পন্নকারীদের কাছে। তবে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠান ও সিডিবিএল লেনদেনের দায়িত্ব নেবে।

সরকারি সিকিউরিটিজ স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হলেও এ বিষয়ে ট্রাস্টি হিসেবে যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের থাকবে বলে এতে উল্লেখ করা হয়েছে।

বাজেটে ৬ প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার দাবি ডিএসইর পরবর্তী

বাজেটে ৬ প্রস্তাব পুনর্বিবেচনার দাবি ডিএসইর

কমেন্ট