হাজার কোটি টাকা ছাড়ানোর পরের দিনই লেনদেন নেমে এল অর্ধেকে

হাজার কোটি টাকা ছাড়ানোর পরের দিনই লেনদেন নেমে এল অর্ধেকে

কোরবানির ঈদের পর থেকে প্রতিদিনই লেনদেন বাড়তে বাড়তে সোমবার দেশের প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হাজার কোটি টাকার ঘর অতিক্রম করে এক হাজার ৮৪ কোটি টাকায় উঠেছিল।

কিন্তু একদিন পর মঙ্গলবার সেই লেনদেন এক ধাক্কায় প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে; ৬৪৫ কোটি ৬৯ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। প্রধান সূচক বেড়েছে নামমাত্র; ২ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট। 

ঈদুল আজহার ছুটি শেষে টানা সাত কর্মদিবস লেনদেন বেড়েছিল ডিএসইতে। ছুটির পর ২ জুলাই প্রথম লেনদেন দিবসে এই বাজারে ৫১৫   কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।   

ঈদের আগে ২৬ জুন শেষ লেনদেনের দিন এই বাজারে ৭৭০  কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল।   

চলতি সপ্তাহের তৃতীয় দিন মঙ্গলবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে  অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩২৭ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে। 

অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক দশমিক ৮৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৩৭৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৯২ পয়েন্টে। 

৩৬৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭৩টির, কমেছে ১১৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮২টির দর। 

অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই মাত্র দশমিক ৬২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৭০৩ দশমিক ৮২ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৩৫  লাখ টাকা।  

আগের দিন সোমবার এই বাজারে দ্বিগুণেরও বেশি ২৭ কোটি ৫০  লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল।  

ঈদের ছুটির পর প্রথম লেনদেন দিবসে এই বাজারে লেনদেনের অঙ্ক ছিল ১১  কোটি ৫৫ লাখ টাকা।   

২০১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৪টির, কমেছে ৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৫টির দর। 

 

‘বিনিয়োগকারীদের পুঁজি নিরাপদ হলেই ফ্লোর প্রাইস তুলে দেব’ পরবর্তী

‘বিনিয়োগকারীদের পুঁজি নিরাপদ হলেই ফ্লোর প্রাইস তুলে দেব’

কমেন্ট