ডুবছে পুঁজিবাজার, ৮ মাসে সূচক কমেছে হাজার পয়েন্ট

ডুবছে পুঁজিবাজার, ৮ মাসে সূচক কমেছে হাজার পয়েন্ট

টানা নয় দিনের পতনে সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার পয়েন্টের নিচে ৪ হাজার ৯৭২ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে নেমে এসেছে। এই সূচক গত ছয় মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম।

টানা দরপতনে ডুবতে বসেছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার। লেনদেন শুরু হলেই পড়ছে সূচক। কেনো পড়ছে—তার কারণ বলতে পারছে না কেউ। ক্ষোভে-হতাশায় ফের রাস্তায় নেমেছেন বিনিয়োগকারীরা।

টানা নয় দিনের পতনে সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫০ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার পয়েন্টের নিচে ৪ হাজার ৯৭২ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে নেমে এসেছে। এই সূচক গত ছয় মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম।

এর আগে একদিনে ১৪৯ পয়েন্ট হারিয়ে ৫ হাজারের নিচে সূচক নামে গত বছরের ২৭ অক্টোবর। সেদিন ডিএসইএক্স দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৬৫ পয়েন্ট।

নাটকীয়তার পর খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়ার গত আট মাসে ডিএসইএক্স সূচক ১ হজার পয়েন্টের বেশি কমেছে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম পদত্যাগ করেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৩ আগস্ট পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাসরুর রিয়াজকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু তার ওই নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ওঠে। ফেইসবুকে অনেকেই ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা, পুঁজিবাজারের আলোচিত নাম সালমান এফ রহমানের সঙ্গে মাসরুরের সম্পর্ক থাকার কথা তোলেন। দুজনের ঘনিষ্ঠতার নজির হিসাবে তাদের ছবিও দেন কেউ কেউ।

এরপর বিএসইসির কর্মকর্তাদের একাংশ মাসরুর রিয়াজের নিয়োগ নিয়ে আপত্তি তোলে। সেই আপত্তির মুখে নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেননি তিনি।

এরমধ্যে গত ১৪ আগস্টই অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে মাসরুরের নিয়োগের প্রজ্ঞাপনটি সরিয়ে ফেলা হয়। এই পরিস্থিতিতে ১৮ আগস্ট খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান হিসাবে নিয়োগ দিয়ে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

সবাই প্রত্যাশা করেছিল ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর ঘুরে দাাঁড়াবে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার; তেমন লক্ষণও দেখা দিয়েছিল। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেন। পরের দিন ৬ আগস্ট ডিএসইএক্স প্রায় ২০০ পয়েন্ট বাড়ে; শতাংশ হিসাবে বাড়ে ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। লেনদেনও বাড়তে থাকে।

ডিএসই’র পাশাপাশি আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জও (সিএসই) চাঙাভাবে ফিরে আসে। ছুটতে থাকে দুই বাজার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মাত্র চার কার্যদিবসে ডিএসইএক্স প্রায় ৮০০ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে গিয়েছিল। ওই সময় লেনদেনও বেড়ে ২ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছিল।

আট মাস পর এসে এখন বাজারের লেনদেন কমে নেমেছে ৩০০ কোটির ঘরে, আর সূচকও ১ হাজার পয়েন্টের বেশি কমে ৫ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে।

পুঁজিবাজারের লেনদেন কমে গেলে তাতে বিনিয়োগকারীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হন, তেমনি স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে শুরু করে ব্রোকারেজ হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংকসহ বাজারের অংশীজনেরাও বড় লোকসানের মুখে পড়েন।

২০১০ সালের বড় ধসের পর থেকে পুঁজিবাজারের এমন পরিস্থিতিই চলছে। মাঝেমধ্যে অবশ্য কিছুটা উত্থান দেখা গেলেও সেটি স্থায়ী হয় না। যার কারণে হঠাৎ হঠাৎ আশার ঝিলিক দেখা গেলেও আবার হতাশার মুখোমুখি হতে হয় বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের।

বাজার অংশীজন থেকে শুরু করে বিনিয়োগকারী সবারই এখন একটাই বক্তব্য, কেউ ভালো নেই। কারণ, শেয়ারের অব্যাহত দরপতনে সবাই বড় অঙ্কের পুঁজি হারিয়েছেন। বাজার অংশীজনেরা বলছেন, সরকার বদলের পর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নেতৃত্বের বদল হলেও বাজারে কোনো আশার আলো দেখা যায়নি। বিদ্যমান সংকটেরও যেন কোনো সমাধান নেই। যে কারণে বাজার কেবলই দরপতনের একই বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে। তাতে হতাশা বাড়ছে সর্বমহলে।

এমন পরিস্থিতিতে গত বুধবার ফের রাস্তায় নামেন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংক ও পুরনো ডিএসই ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেন তারা। বিক্ষোভ থেকে বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করা হয়।

বৃহস্পতিবার অবশ্য তারা কোনো মিছিল-সমাবেশ করেনি।

বাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে হতাশা প্রকাশ করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক মিনহাজ মান্নান এআরএইচ ডট নিউজকে বলেন, “সরকার বদলের পর শেয়ারবাজার নিয়ে বিনিয়োগকারী ও বাজার অংশীজনেরা নতুন আশায় বুক বেঁধেছিলেন। কিন্তু সে আশা এখন গুড়ে বালি। দীর্ঘদিনের অংশীজন হিসেবে বাজার নিয়ে আমাদের মধ্যে এত বেশি হতাশা আগে কখনো কাজ করেনি। বাজার এখন অনেকটাই দিকনির্দেশনাহীন। বিএসইসির সিদ্ধান্তহীনতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দীর্ঘসূত্রতা বাজারকে এক অনিশ্চিত পথে ধাবিত করছে।”

“বর্তমান বিএসইসি বাজারের মূল সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সেগুলোর সমাধানে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হচ্ছে। এ কারণে বাজারে আমরা আশার কোনো আলো দেখতে পারছি না।”

বৃহস্পতিবারের বাজার পরিস্থিতি

প্রায় ছয় মাস পর ৫ হাজার পয়েন্টের নিচে নামল দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক। আগের দিনের চেয়ে ৪৯ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট হারিয়ে বৃহস্পতিবার ডিএসইএক্স সূচক নেমেছে ৪ হাজার ৯৭২ পয়েন্টে।

অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়া সূচক ১৬ দশমিক ৫০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১০৪ দশমিক ৭০ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ২২ দশমিক ৫১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পুঁজিবাজার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছিল। বিনিয়োগকারীরাও হারানো পুঁজি একটু একটু করে ফিরে পাচ্ছিলেন।

সেই প্রবণতা অবশ্য সপ্তাহ দুয়েকের বেশি স্থায়ী হয়নি। সূচকের ওঠানামা ও দরপতনে বিনিয়োগকারীরা ফের পুঁজি হারাতে থাকেন। এর মধ্যে নিয়ন্ত্রক সংস্থার অস্থিরতাও পুঁজিবাজারে প্রভাব ফেলতে শুরু করে।

ঈদুল ফিতরের আগের মাস মার্চে মিশ্র ধারায় লেনদেন চলে পুঁজিবাজারে। বিনিয়োগকারীদের আশা ছিল, ঈদের পর থেকে বাজার হয় ঘুরে দাঁড়ানো শুরু করবে। কিন্তু সেটা না হয়ে উল্টো পড়ছে বাজার; দুই বাজারেই একই হাল।

ডিএসইর তথ্য বলছে, ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে পুঁজিবাজারে সূচকের পতন শুরু হয়, যা দিন দিন বাড়ছে। পতনের তালিকায় নাম আসছে মৌলভিত্তির কোম্পানিরও।

চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সম্মেলন চলাকালে তিন দিন মূল্যসূচকের সঙ্গে বেড়েছিল লেনদেনের পরিমাণও। সম্মেলন শেষ হতেই সূচক ও লেনদেনে পতন শুরু হয়।

এরপর লেনদেন কমতে কমতে সবশেষ গত ১৫ এপ্রিল ৪৪৫ কোটি টাকায় নামে। গত চার কর্মদিবসে তা নেমে যায় সাড়ে তিনশ কোটি টাকার ঘরে। পতন ঘটতে থাকে সূচকেও।

চলতি সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার বেশির ভাগ কোম্পানিই দর হারিয়েছে।, লেনদেনে আসা ৩৯৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫২টির; কমেছে ৩০০টির। আগের দিনের দরে লেনদেন করে ৪৬টি।

বেশির ভাগ শেয়ারের দর হারানোর দিনে লেনদেন হয় ৩৬৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা। আগের দিন বুধবার লেনদেন হয়েছিল আরও কম, ৩০০ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার ডিএসইর লেনদেনে সর্বোচ্চ অবদান রাখে খাদ্য ও আনুসঙ্গিক; বিদ্যুৎ ও জ্বালানী এবং ব্যাংক খাত।

দিন শেষে ক্লোজিং প্রাইস বিবেচনায় ডিএসইতে শেয়ার দর বৃদ্ধিতে শীর্ষে উঠে আসে এনার্জিপ্যাক, তাকাফুল ইন্স্যুরেন্স ও প্রভাতি ইন্সুরেন্স।

অন্যদিকে ক্লোজিং প্রাইস বিবেচনায় শেয়ার দর হারানোর শীর্ষে ছিল খান ব্রদার্স, বিচ হ্যাচারি ও ফারইস্ট ফাইন্যান্স।

অন্যদিকে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৪ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৯৫৬ পয়েন্টে নেমেছে।

মোট ২১৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৫২টির। কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৬টির দর।

এদিন সিএসইতে ৭ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বুধবার লেনদেন অঙ্ক ছিল ৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা।

নেগেটিভ ইক্যুইটির প্রভিশনের সময়সীমা বাড়ল

এদিকে পুঁজিবাজারের সদস্যভুক্ত স্টক ব্রোকার এবং মার্চেন্ট ব্যাংকার ও পোর্টফোলিও ম্যানেজারদের গ্রাহকের মার্জিন অ্যাকাউন্টে আনরিয়েলাইজড লস বা সৃষ্ট নেগেটিভ ইক্যুইটির উপর প্রভিশন সংরক্ষণের সময়সীমা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

বৃহস্পতিবার বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে ৯৫৩তম জরুরি কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সভায় সার্বিক বিবেচনা পূর্বক ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) আবেদনের প্রেক্ষিতে স্টক ব্রোকার এবং মার্চেন্ট ব্যাংকার ও পোর্টফোলিও ম্যানেজারদের গ্রাহকের মার্জিন অ্যাকাউন্টে আনরিয়েলাইজড লস বা সৃষ্ট নেগেটিভ ইক্যুইটির উপর প্রভিশন সংরক্ষণের সময়সীমা ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

“এ সুবিধা গ্রহণ করার জন্য যে সকল স্টক ব্রোকার এবং মার্চেন্ট ব্যাংকার ও পোর্টফোলিও ম্যানেজারের নেগেটিভ ইক্যুইটি বা আনরিয়েলাইজড লস রয়েছে, তাদের প্রত্যেককে নেগেটিভ ইক্যুইটি বা আনরিয়েলাইজড লসের উপর প্রভিশন সংরক্ষণের সুনির্দিষ্ট ও গ্রহণযোগ্য কর্মপরিকল্পনা তৈরি করে পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনসহ আগামী ৩০ জুনের মধ্যে কমিশনে জমা দিতে হবে।”

২০২৩ সালের ২৭ মার্চ জারি করা বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, স্টক ডিলার এবং মার্চেন্ট ব্যাংকারদের পোর্টফোলিওর মার্জিন ঋণ হিসাবে আদায় না হওয়া লোকসানের বিপরীতে প্রভিশন রাখার মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল, যা ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে।

নেগেটিভ ইক্যুইটির বিপরীতে প্রভিশনিং সংরক্ষণের মেয়াদ ২০৩০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য বিএসইসির কাছে প্রস্তাব দিয়েছে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ। তবে বিএসইসি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নেগেটিভ ইক্যুইটির উপর প্রভিশন সংরক্ষণের সময়সীমা বর্ধিত করেছে।

২০২৪ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত প্রভিশনিং বা নিরাপত্তা সঞ্চিতি বাদে পুঁজিবাজারের সদস্যভুক্ত বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের মোট নেগেটিভ ইক্যুইটির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৮২৪ কোটি ১৮ লাখ টাকা।

‘রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা পুঁজিবাজারে বড় চ্যালেঞ্জ’ পরবর্তী

‘রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা পুঁজিবাজারে বড় চ্যালেঞ্জ’

কমেন্ট